
বালিয়াকান্দিতে স্বর্ণ ব্যবসায়ী রতনের বিরদ্ধে সংবাদ সম্মেলন
মোঃ হাফিজুর রহমান
রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি বাসষ্টান্ডে গতকাল মঙ্গলবার সকালে স্বর্ণ ব্যবসায়ী রতন কর্মকারের বিরদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছেন উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মনির।
সংবাদ সম্মলেনে লিখিত বক্তব্য বলেন, গত ১ ও ২ সেপ্টমম্বর আমাকে জরিয়ে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে তা সঠিক নহে। বালিয়াকান্দি বাসষ্ঠেন্ডের স¦র্ণ ব্যবসায়ী রতন কর্মকার অসত্য সাজনো কথা বলেছে। প্রকৃত ঘটনা হল
স্বর্ণ ব্যবসায়ী রতন কর্মকারের বালিয়াকান্দি কলেজ পাড়ায় কলেজ শিক্ষক সিরাজুল ইসলামের সাথে জমি নিয়ে বিরোধসহ বন্ধুকী রাখা স্বর্ণের টাকা ফেরৎ দিলেও স্বর্ণ ফেরৎ না দেওয়া বিষয়ে বহরপুর ইউনিয়নের মধুপুর গ্রামের মৃত কুদ্দুস মন্ডলের ছেলে মুকুল মন্ডল, একই গ্রামের ঝড়– মন্ডলের ছেলে আব্দুলাহ, বালিয়াকান্দি বাজার ব্যবসায়ী আরজু, ইলিশকোল গ্রামের প্রিয় অধিকারীর ছেলে স্বর্ণের কারিগর পলাশ অধিকারী, করপাড়া গ্রামের স্বর্ণ ব্যবসায়ী নিশিতসহ অনেকের মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে আমি রতন কর্মকারকে জনসম্মূখে বালিয়াকান্দি বাসষ্ঠান্ডে আমার ঔষুধের দোকানের ২য় তলায় ডেকে নিয়ে মিমাংশা করার পরামর্শ দেই। সে দ্রæত মিমাংশা সমাধান করবেন বলে আশ্বাসত করেন। আমার ধারণা আমার রাজনৈতিক ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য সড়যন্ত্র মূলক আমার প্রতিপক্ষরা আমার বিরুদ্ধে রতন কর্মকারকে দিয়ে সংবাদ মাধ্যমদেরকে মিথ্য তত্থ্য দিয়েছে এবং রতন কর্মকার বিভিন্ন মানুষের দায় দিনার চাপে নিজেকে রক্ষা করার জন্য মিথ্য তত্থ্য দিয়েছে এবং থানায় মামলা দায়ের করেছে। ইতি মধ্যে আমি জানতে পেরেছি ভক্ত ভোগীরা বালিয়াকান্দি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে। লোকমুখে কথিত আছে রতন কর্মকার একজন মাদক সেবি ও মানুষিক প্রতিবন্ধী সে বিভিন্ন অসামাজিক কাজে লিপ্ত। সে অতিরিক্ত মাদক সেবন করার ফলে দীর্ঘ দিন মাদক নিরাময় কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন ছিলেন। আমার জানা মতে রতন কর্মকার একাধীক বার আইনশৃংখলা বাহিনীর হাতে আটক হয়েছে। উল্লেখিত বিষয়ে প্রকৃত ঘটনা সংবাদ পত্রের মাধ্যমে প্রকাশ করে প্রশাসন ও জনগণের কাছে তুলে ধরার জন্য অনুরোধ করেন।