রাজবাড়ী ০৬:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাজবাড়ীতে নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা: সাত আসামির যাবজ্জীবন

রাজবাড়ীতে নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা: সাত আসামির যাবজ্জীবন

রাজবাড়ী জেলা প্রতিনিধি :

রাজবাড়ীতে আমেনা খাতুন নামে এক নারীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ সাত আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে আদালত। জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বুধবার দুপুরে রাজবাড়ীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ রায় দেন।

দণ্ডিতরা হলেন- পাংশা উপজেলার হাবাসপুর গ্রামের রঞ্জু প্রামাণিক, রফিকুল ইসলাম, মাসুদ রানা, দেলোয়ার হোসেন, হযরত আলী, আশরাফ ও গুলাই।

রায়ের সময় রঞ্জু ও আশরাফ পালতক ছিলেন। 

মামলা ও আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০৫ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর পাংশা উপজেলার হাবাসপুর গ্রামে একটি ধানখেত থেকে ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছিল। এর আগে ওই নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছিলেন।

 

ওই দিনই নিহতের বোন হাসি খাতুন বাদি হয়ে পাংশা মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্তের পর সাতজনকে আসামি করে চার্জশিট দেয়।

এ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন রাজবাড়ীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের ভারপ্রাপ্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম।

Tag :

রাজবাড়ীতে নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা: সাত আসামির যাবজ্জীবন

প্রকাশিত : ১০:৩৫:২৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ জুলাই ২০২৩

রাজবাড়ীতে নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা: সাত আসামির যাবজ্জীবন

রাজবাড়ী জেলা প্রতিনিধি :

রাজবাড়ীতে আমেনা খাতুন নামে এক নারীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ সাত আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে আদালত। জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বুধবার দুপুরে রাজবাড়ীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ রায় দেন।

দণ্ডিতরা হলেন- পাংশা উপজেলার হাবাসপুর গ্রামের রঞ্জু প্রামাণিক, রফিকুল ইসলাম, মাসুদ রানা, দেলোয়ার হোসেন, হযরত আলী, আশরাফ ও গুলাই।

রায়ের সময় রঞ্জু ও আশরাফ পালতক ছিলেন। 

মামলা ও আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০৫ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর পাংশা উপজেলার হাবাসপুর গ্রামে একটি ধানখেত থেকে ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছিল। এর আগে ওই নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছিলেন।

 

ওই দিনই নিহতের বোন হাসি খাতুন বাদি হয়ে পাংশা মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্তের পর সাতজনকে আসামি করে চার্জশিট দেয়।

এ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন রাজবাড়ীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের ভারপ্রাপ্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম।