রাজবাড়ী ০৯:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ

রাজবাড়ীর বালিয়াডাঙ্গি বিল অতিথি পাখির স্বর্গরাজ্য

নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজবাড়ীর বালিয়াডাঙ্গি বিলটি এখন অতিথি পাখির স্বর্গরাজ্য। শীতের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই বিলে বসে পাখিদের মিলনমেলা।

জানা গেছে, রূপবৈচিত্র্যে অনন্য বালিয়াডাঙ্গি বিল রাজবাড়ী জেলা শহরে অবস্থিত। বর্ষায় থইথই পানি আর শীতে ভিন্ন রূপ ধারণ করে বিলটি। আর সেই রূপ ফুটিয়ে তোলে অতিথি পাখির দল। এখানে দেখা মেলে বিভিন্ন প্রজাতির পাখির। অসাধু পাখি ব্যবসায়ীরা যাতে পাখি শিকার করতে না পারে, সে জন্য রাজবাড়ী পৌরসভার পক্ষ থেকে পাহারা বসানো হয়েছে।

স্থানীয়রা বলছেন, এই বিলে প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হাজারো অতিথি পাখির আগমন ঘটে। পাখির কলকাকলিতে মুখর হয়ে ওঠে চারপাশ। প্রতিদিন বিকেলে শত শত দর্শনার্থী পাখির কলকাকলি শুনতে ও বিদেশি পাখি দেখতে আসেন। সরকারিভাবে পাখির অভয়াশ্রম করার দাবি জানিয়েছেন কেউ কেউ।

কয়েকজন দর্শনার্থী জানান, খবর পেয়ে তারা অতিথি পাখি দেখতে এই বিলে এসেছেন। অতিথি পাখি দেখতে পেয়ে তারা খুবই আনন্দিত। শিকারিদের হাত থেকে যাতে এসব পাখি রক্ষা করা যায়, সে ব্যাপারে এলাকাবাসী ও স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের ব্যবস্থা নেয়ার দাবি তাদের।

পরিবেশবিদরা বলছেন, এই পাখিগুলো নিরাপদ আশ্রয় মনে করেই এখানে আসে। প্রকৃতির রূপবৈচিত্র্য ও ভারসাম্য রক্ষায়, সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে এসব অতিথি পাখিকে অতিথির মতোই সম্মান করা উচিত।

চার বছর ধরে শীতের শুরুতে আসতে শুরু করে অতিথি পাখির ঝাঁক, যা থাকে শীতজুড়ে।

Tag :

রাজবাড়ীতে অগ্নিযুগের বিপ্লবী  কমরেড নেতা আশুভরদ্বাজের ৩২ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

রাজবাড়ীর বালিয়াডাঙ্গি বিল অতিথি পাখির স্বর্গরাজ্য

প্রকাশিত : ০৬:২০:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ ডিসেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজবাড়ীর বালিয়াডাঙ্গি বিলটি এখন অতিথি পাখির স্বর্গরাজ্য। শীতের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই বিলে বসে পাখিদের মিলনমেলা।

জানা গেছে, রূপবৈচিত্র্যে অনন্য বালিয়াডাঙ্গি বিল রাজবাড়ী জেলা শহরে অবস্থিত। বর্ষায় থইথই পানি আর শীতে ভিন্ন রূপ ধারণ করে বিলটি। আর সেই রূপ ফুটিয়ে তোলে অতিথি পাখির দল। এখানে দেখা মেলে বিভিন্ন প্রজাতির পাখির। অসাধু পাখি ব্যবসায়ীরা যাতে পাখি শিকার করতে না পারে, সে জন্য রাজবাড়ী পৌরসভার পক্ষ থেকে পাহারা বসানো হয়েছে।

স্থানীয়রা বলছেন, এই বিলে প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হাজারো অতিথি পাখির আগমন ঘটে। পাখির কলকাকলিতে মুখর হয়ে ওঠে চারপাশ। প্রতিদিন বিকেলে শত শত দর্শনার্থী পাখির কলকাকলি শুনতে ও বিদেশি পাখি দেখতে আসেন। সরকারিভাবে পাখির অভয়াশ্রম করার দাবি জানিয়েছেন কেউ কেউ।

কয়েকজন দর্শনার্থী জানান, খবর পেয়ে তারা অতিথি পাখি দেখতে এই বিলে এসেছেন। অতিথি পাখি দেখতে পেয়ে তারা খুবই আনন্দিত। শিকারিদের হাত থেকে যাতে এসব পাখি রক্ষা করা যায়, সে ব্যাপারে এলাকাবাসী ও স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের ব্যবস্থা নেয়ার দাবি তাদের।

পরিবেশবিদরা বলছেন, এই পাখিগুলো নিরাপদ আশ্রয় মনে করেই এখানে আসে। প্রকৃতির রূপবৈচিত্র্য ও ভারসাম্য রক্ষায়, সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে এসব অতিথি পাখিকে অতিথির মতোই সম্মান করা উচিত।

চার বছর ধরে শীতের শুরুতে আসতে শুরু করে অতিথি পাখির ঝাঁক, যা থাকে শীতজুড়ে।