রাজবাড়ী ০৪:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অর্থনীতির নীতি সংস্কৃতি ও কালো টাকার কালো প্রভাব

  • রাজবাড়ী সময় ডেস্ক
  • প্রকাশিত : ০৫:৫৬:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২২
  • ৭৫৯ বার পড়া হয়েছে

অর্থনীতিতে যদি কালো টাকা বৈধ টাকাকে চাপে ফেলে। আধিপত্য তৈরী হয় কালো টাকার । দুষ্টকে পরিপুষ্ট করে। দুর্জনের চাপে সভ‍্য জন চিড়ে চ‍্যাপ্টা হয়। একটা রাষ্ট্রের জন্য তা বড় বিপদজনক।কালো টাকার মালিক সর্বত্র অতি মুনাফায় চেষ্টা করে। এরা মিলে তৈরী করে চক্র।তারাই হয়ে পড়তে চায় নিয়োন্ত্রক। ১৯৭৩ সালে আমাদের মোট জিডিপির ৭% ছিল কালো টাকা। সেই কালো টাকা বাড়তে বাড়তে ২০২-১২২২সালে তাদাঁড়িয়েছে
৭৫%, ১৯৭৫ সালে প্রথম কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেয়,সামরিক সরকার।সেই সুযোগ অব্যাহত ভাবে বারবার দিতে দিতে কালো টাকা অর্থনীতিতে আগ্রাসী রুপ ধারণ করছে। রাষ্ট্র যদি সুস্থ‍্য ধারার অর্থনীতি বাস্তবায়ন না করতে পারে। তবে তার সুযোগ নেবে অতি লোভী দুর্বৃত্তরা। রাষ্ট্রকে দাড়াতে হবে সভ্য মানুষের পক্ষে। তা না হলে সমাজে অর্থনৈতিক সামাজিক রাজনীতি, ব‍্যবসা, বানিজ‍্য,জীবন যাপন শিক্ষা সংস্কৃতি সর্বত্র এর প্রভাব পরতে বাধ‍্য।এক সময় বর্গী,তারপর বৃট্রিশ তারপর পশ্চিম পাকিস্তান লুটেছে বাংলার সম্পদ, তারপর স্বদেশি অর্থ পাচার কারিরা। এই পাচারকারি লুটেরাদের দমন শাসন করতে না পারলে পুরোজাতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে একদিন।এরা চোর চোর শুনেনা ধর্মের বাণী। এদের মুগুর হাতে দমন দরকার। এরা সুযোগ পেলে নব‍্য ইষ্ট ইন্ডিয়া হয়ে দাড়াবে। আস্তে আস্তে সর্ব ক্ষেত্রেই এর খারাপ প্রভাব পড়তে থাকে ।তখন সমাজের সুস্থ্য ধারাকে টিকিয়ে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে।

আমাদের স্বাধীনতার যুদ্ধ হয়েছিল অর্থনৈতিক বৈসম‍্যের বিরুদ্ধে। অর্থ কিছু মানুষের হাতে চলে যাবে যার সুবিধা ভোগি হবে কিছু মানুষ,অন‍্যরা হবে বঞ্চিত শোষিত। অনৈতিক অর্থ লোপাটের সুযোগ দিয়ে বার বার কালোটাকার মালিক হওয়ার সুযোগ, সামাজিক, নৈতিক,ক্ষতিকেই তরান্বিত করে। অচথ হওয়ার কথা ছিল বিপরীত।এই দুষ্ট দুর্বৃত্তদের কারনে দেশে সংকট তৈরী হয়েছে। অঘটন দুর্ঘটন ঘটেছে ইতিহাস সাক্ষী ।বারবার সুযোগ দিয়ে কালোটাকা ,দুর্নীতি বাজারীদের উৎসাহিত করা হলে।ঐ পথেই হাটতে চাইবে সবাই তখন অবস্থা দাড়াবে ভয়াবহ। অথচ সেটাই ঘটছে সব

সরকারের আমলেই। যেটা স্বাধীনতার চেতনা আকাংখ‍্যা বিরোধী কাজ।এমনটা হলে স্বাধীনতার সুফলটা সাধারণ মানুষের ঘরে পৌছাবে কিভাবে?

আমরা লক্ষ্য করি ব্যাংক থেকে একজন কৃষক এক লক্ষ টাকা নিলে সে যদি নিয়মিত পরিশোধ করে। তো ৯ পার্সেন্ট হারে তাকে পাঁচ বছরের মুনাফা দিতে হয় ৪৫ হাজার টাকা। আর যদি কেউ সেই পরিমান টাকা নিয়ে পাঁচ বছরে এক টাকাও পরিশোধ না করে খেলাপি হয়ে।তা হলে তাকে দিতে হয় আসল এবং আসলের ২০% অর্থাৎ এক লাখ বিশ হাজার টাকা।এখানে যে সময় মতো পরিশোধ করলো সে ২৫ হাজার টাকা বেশি দিল। হিসাব কিন্তু তাই বলছে। এক সময় এই হিসেবে নিয়মিত ঋণ গ্রহিতা খেলাপী হবে। কারন সরল হিসেব সবাই বুঝে। অন‍্য বড়বড় ঋণের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। উপরন্ত আরও মারাত্মক হলো এক টাকার জামানত অতিরিক্ত ১০ টাকা মূল্য দেখিয়ে ৫ টাকা ঋণ নিতে পারলে। সে তো আর টাকা ফেরত দেবে না। ব‍্যবসা বা উৎপাদনের নামে নবডংকা দেখিয়ে প্রনোদনা বাগিয়ে ঋণ পরিশোধ না করে খেলাপী হবে। ঋণ গ্রহীতা এক টাকার মাল দিয়ে যদি পাচঁ টাকা ঋণ পায় তো চার টাকা লাভ। লছ হবে ব‍্যাংকের। জামানত বিক্রি করলে ঋণ পরিশোধ হবে না। এই ঋণ খেলাপীরা ব‍্যাংকে অর্থ পরিশোধ না করে ইচ্ছাকৃতভাবে খেলাপীরা হয়। অর্থ পাচার করে ,বিদেশে বউ বাচ্চাদের জন‍্য বাড়ি কিনে রাজার হালে আছে অনেকেই।
রাষ্ট্রের কাজ হবে এদের বিরুদ্ধে ব‍্যবস্থা নেয়া দেশের স্বার্থ রক্ষার্থে।এরাই দেশের শক্র। মীরজাফর জগত শেঠ।

বড় বড় ব‍্যবসায়ী নানান অজুহাতে দামবৃদ্ধি অথবা কম করে অতি মুনাফা করছে ।এরা যখন কৃষক বিক্রেতা কিনবে কমদামে,বিক্রি কালিন বেশী দামে। সাধারণ বাজারে ঘাটে,দোকানে নগদ কাস্টমারের চেয়ে বাকী কাষ্ট
মারের কদর বেশী।বাকি কাষ্টমার হালখাতায় দাওয়াত পত্র পায়। নগদ যে সে দাওয়াত পায় না।হালখাতায় পহেলা বৈশাখে মিষ্টি মন্ডা তারপর দুই চার হাজার টাকা রেয়াতও পায়।নগদ কাষ্টমার এই দেখেদেখে সেও একদিন বাকী কাষ্টমার হয়ে যায় । এই সংস্কৃতি মারাত্বক।এটা একটা বৈষম্য মন্দকে উৎসাহিত করা? ভালোকে নিরুৎসাহিত করা। অনৈতিক অর্থের দাপটে আজ সমাজে সর্বত্রই একটা অস্থিরতা বিরাজ করছে। অনেকেই অনৈতিক অর্থ উপার্যন করে টাকা দেশ থেকে বিদেশে প্রাচার করছে এতে দেশের অর্থনীতি এবং উৎপাদন দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নানা ভাবে কালো টাকা অর্জন অপরাধ যেমন অপরাধ, তদুপরি ,পাচারের মত আর একটা অপরাধ করার পরেও তাদেরকে এইবার বিশেষ সুযোগ দেওয়া হলো যে, তারা ১০% দিয়ে কালো টাকা বৈধ করতে পারবে বীনা প্রশ্নে। অথচ সৎ উপার্জনে কর বেশী।তাহলে যারা সৎ ভাবে উপার্জিত অর্থের মানুষ। সেই মানুষগুলোর প্রতি এটা একটা অবিচার করা হলো। এতে বরং সৎ উপার্জন করা মানুষটি হিসাব করবে যে, আমি অনৈতিকভাবে অর্থ উপার্জন করলে বরং আমি বিশেষ ছাড় পাব। তা হলে ব‍্যাপার দাড়াল অবৈধ অর্থ যে সমাজের অস্থিতির সৃষ্টি করে। অনৈতিক ভাবে অর্জিত অর্থ অতি মুনাফা, মাদক,বাজার সেন্টিগ্রেড,ধর্ম রাজনীতি শিক্ষা সংস্কৃতি সব ক্ষেত্রেই এর অস্থির অবস্থা তৈরি করে। ক্ষতিগ্রস্ত প্রভাব পড়ে পুরো সমাজে। তাই অর্থনৈতিক সুস্থ্য ধারা আবশ্যক। বৈষম্যে তৈরী করে দুর্জনের বিরুদ্ধে হোক অর্থনৈতিক নীতি এটাই সবার কাম‍্য। যার সুফল ভোগি হবে সমগ্রজাতি।
মোঃ আতাউর রহমান
লেখক ও কলামিষ্ট

Tag :

অর্থনীতির নীতি সংস্কৃতি ও কালো টাকার কালো প্রভাব

প্রকাশিত : ০৫:৫৬:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২২

অর্থনীতিতে যদি কালো টাকা বৈধ টাকাকে চাপে ফেলে। আধিপত্য তৈরী হয় কালো টাকার । দুষ্টকে পরিপুষ্ট করে। দুর্জনের চাপে সভ‍্য জন চিড়ে চ‍্যাপ্টা হয়। একটা রাষ্ট্রের জন্য তা বড় বিপদজনক।কালো টাকার মালিক সর্বত্র অতি মুনাফায় চেষ্টা করে। এরা মিলে তৈরী করে চক্র।তারাই হয়ে পড়তে চায় নিয়োন্ত্রক। ১৯৭৩ সালে আমাদের মোট জিডিপির ৭% ছিল কালো টাকা। সেই কালো টাকা বাড়তে বাড়তে ২০২-১২২২সালে তাদাঁড়িয়েছে
৭৫%, ১৯৭৫ সালে প্রথম কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেয়,সামরিক সরকার।সেই সুযোগ অব্যাহত ভাবে বারবার দিতে দিতে কালো টাকা অর্থনীতিতে আগ্রাসী রুপ ধারণ করছে। রাষ্ট্র যদি সুস্থ‍্য ধারার অর্থনীতি বাস্তবায়ন না করতে পারে। তবে তার সুযোগ নেবে অতি লোভী দুর্বৃত্তরা। রাষ্ট্রকে দাড়াতে হবে সভ্য মানুষের পক্ষে। তা না হলে সমাজে অর্থনৈতিক সামাজিক রাজনীতি, ব‍্যবসা, বানিজ‍্য,জীবন যাপন শিক্ষা সংস্কৃতি সর্বত্র এর প্রভাব পরতে বাধ‍্য।এক সময় বর্গী,তারপর বৃট্রিশ তারপর পশ্চিম পাকিস্তান লুটেছে বাংলার সম্পদ, তারপর স্বদেশি অর্থ পাচার কারিরা। এই পাচারকারি লুটেরাদের দমন শাসন করতে না পারলে পুরোজাতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে একদিন।এরা চোর চোর শুনেনা ধর্মের বাণী। এদের মুগুর হাতে দমন দরকার। এরা সুযোগ পেলে নব‍্য ইষ্ট ইন্ডিয়া হয়ে দাড়াবে। আস্তে আস্তে সর্ব ক্ষেত্রেই এর খারাপ প্রভাব পড়তে থাকে ।তখন সমাজের সুস্থ্য ধারাকে টিকিয়ে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে।

আমাদের স্বাধীনতার যুদ্ধ হয়েছিল অর্থনৈতিক বৈসম‍্যের বিরুদ্ধে। অর্থ কিছু মানুষের হাতে চলে যাবে যার সুবিধা ভোগি হবে কিছু মানুষ,অন‍্যরা হবে বঞ্চিত শোষিত। অনৈতিক অর্থ লোপাটের সুযোগ দিয়ে বার বার কালোটাকার মালিক হওয়ার সুযোগ, সামাজিক, নৈতিক,ক্ষতিকেই তরান্বিত করে। অচথ হওয়ার কথা ছিল বিপরীত।এই দুষ্ট দুর্বৃত্তদের কারনে দেশে সংকট তৈরী হয়েছে। অঘটন দুর্ঘটন ঘটেছে ইতিহাস সাক্ষী ।বারবার সুযোগ দিয়ে কালোটাকা ,দুর্নীতি বাজারীদের উৎসাহিত করা হলে।ঐ পথেই হাটতে চাইবে সবাই তখন অবস্থা দাড়াবে ভয়াবহ। অথচ সেটাই ঘটছে সব

সরকারের আমলেই। যেটা স্বাধীনতার চেতনা আকাংখ‍্যা বিরোধী কাজ।এমনটা হলে স্বাধীনতার সুফলটা সাধারণ মানুষের ঘরে পৌছাবে কিভাবে?

আমরা লক্ষ্য করি ব্যাংক থেকে একজন কৃষক এক লক্ষ টাকা নিলে সে যদি নিয়মিত পরিশোধ করে। তো ৯ পার্সেন্ট হারে তাকে পাঁচ বছরের মুনাফা দিতে হয় ৪৫ হাজার টাকা। আর যদি কেউ সেই পরিমান টাকা নিয়ে পাঁচ বছরে এক টাকাও পরিশোধ না করে খেলাপি হয়ে।তা হলে তাকে দিতে হয় আসল এবং আসলের ২০% অর্থাৎ এক লাখ বিশ হাজার টাকা।এখানে যে সময় মতো পরিশোধ করলো সে ২৫ হাজার টাকা বেশি দিল। হিসাব কিন্তু তাই বলছে। এক সময় এই হিসেবে নিয়মিত ঋণ গ্রহিতা খেলাপী হবে। কারন সরল হিসেব সবাই বুঝে। অন‍্য বড়বড় ঋণের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। উপরন্ত আরও মারাত্মক হলো এক টাকার জামানত অতিরিক্ত ১০ টাকা মূল্য দেখিয়ে ৫ টাকা ঋণ নিতে পারলে। সে তো আর টাকা ফেরত দেবে না। ব‍্যবসা বা উৎপাদনের নামে নবডংকা দেখিয়ে প্রনোদনা বাগিয়ে ঋণ পরিশোধ না করে খেলাপী হবে। ঋণ গ্রহীতা এক টাকার মাল দিয়ে যদি পাচঁ টাকা ঋণ পায় তো চার টাকা লাভ। লছ হবে ব‍্যাংকের। জামানত বিক্রি করলে ঋণ পরিশোধ হবে না। এই ঋণ খেলাপীরা ব‍্যাংকে অর্থ পরিশোধ না করে ইচ্ছাকৃতভাবে খেলাপীরা হয়। অর্থ পাচার করে ,বিদেশে বউ বাচ্চাদের জন‍্য বাড়ি কিনে রাজার হালে আছে অনেকেই।
রাষ্ট্রের কাজ হবে এদের বিরুদ্ধে ব‍্যবস্থা নেয়া দেশের স্বার্থ রক্ষার্থে।এরাই দেশের শক্র। মীরজাফর জগত শেঠ।

বড় বড় ব‍্যবসায়ী নানান অজুহাতে দামবৃদ্ধি অথবা কম করে অতি মুনাফা করছে ।এরা যখন কৃষক বিক্রেতা কিনবে কমদামে,বিক্রি কালিন বেশী দামে। সাধারণ বাজারে ঘাটে,দোকানে নগদ কাস্টমারের চেয়ে বাকী কাষ্ট
মারের কদর বেশী।বাকি কাষ্টমার হালখাতায় দাওয়াত পত্র পায়। নগদ যে সে দাওয়াত পায় না।হালখাতায় পহেলা বৈশাখে মিষ্টি মন্ডা তারপর দুই চার হাজার টাকা রেয়াতও পায়।নগদ কাষ্টমার এই দেখেদেখে সেও একদিন বাকী কাষ্টমার হয়ে যায় । এই সংস্কৃতি মারাত্বক।এটা একটা বৈষম্য মন্দকে উৎসাহিত করা? ভালোকে নিরুৎসাহিত করা। অনৈতিক অর্থের দাপটে আজ সমাজে সর্বত্রই একটা অস্থিরতা বিরাজ করছে। অনেকেই অনৈতিক অর্থ উপার্যন করে টাকা দেশ থেকে বিদেশে প্রাচার করছে এতে দেশের অর্থনীতি এবং উৎপাদন দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নানা ভাবে কালো টাকা অর্জন অপরাধ যেমন অপরাধ, তদুপরি ,পাচারের মত আর একটা অপরাধ করার পরেও তাদেরকে এইবার বিশেষ সুযোগ দেওয়া হলো যে, তারা ১০% দিয়ে কালো টাকা বৈধ করতে পারবে বীনা প্রশ্নে। অথচ সৎ উপার্জনে কর বেশী।তাহলে যারা সৎ ভাবে উপার্জিত অর্থের মানুষ। সেই মানুষগুলোর প্রতি এটা একটা অবিচার করা হলো। এতে বরং সৎ উপার্জন করা মানুষটি হিসাব করবে যে, আমি অনৈতিকভাবে অর্থ উপার্জন করলে বরং আমি বিশেষ ছাড় পাব। তা হলে ব‍্যাপার দাড়াল অবৈধ অর্থ যে সমাজের অস্থিতির সৃষ্টি করে। অনৈতিক ভাবে অর্জিত অর্থ অতি মুনাফা, মাদক,বাজার সেন্টিগ্রেড,ধর্ম রাজনীতি শিক্ষা সংস্কৃতি সব ক্ষেত্রেই এর অস্থির অবস্থা তৈরি করে। ক্ষতিগ্রস্ত প্রভাব পড়ে পুরো সমাজে। তাই অর্থনৈতিক সুস্থ্য ধারা আবশ্যক। বৈষম্যে তৈরী করে দুর্জনের বিরুদ্ধে হোক অর্থনৈতিক নীতি এটাই সবার কাম‍্য। যার সুফল ভোগি হবে সমগ্রজাতি।
মোঃ আতাউর রহমান
লেখক ও কলামিষ্ট