রাজবাড়ী ০৪:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাবেয়া কাদের ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে রামকান্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হলো টেলিফিল্ম কোকিল খোয়ারি।

স্টাফ রিপোর্টার 

রাবেয়া কাদের ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে রামকান্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হলো টেলিফিল্ম কোকিল খোয়ারি। গতকাল ৭ আগষ্ট সন্ধ্যা সাতটায় এই প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। প্রখ্যাত অভিনয়শিল্পী আজিজ মিসির
ও হুমায়রা হিমু সহ রাজবাড়ী স্থানীয় অনেক গুণী অভিনয়শিল্পী এই বিভিন্ন চরিত্রে টেলিফিল্মে অভিনয় করেন। টেলিফিল্মটির কাহিনী রচয়িতা কবি ইউসুফ বাসার আকাশ। ছবিটি পরিচালনায় করেন শ্রাবণ চক্রবর্তী দিপু। স্থানীয় অভিনয় শিল্পীরা হলেন সাবেক সিভিল সার্জন পারিজাত পাল,রাজবাড়ী শিল্পকলা একাডেমীর সভাপতি ও
সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট রাজবাড়ীর সভাপতি অসিম কুমার পাল,জেলা


কালচার কালচারাল অফিসার পার্থ
প্রতিম দাস, মীর মোশাররফ হোসেন স্মৃতি সংসদের সেক্রেটারি মোঃ রাজ্জাকুল আলম,ছবিটির পরিচালক, কাহিনীকার নিজে সহ অন্যান্য স্থানীয় অভিনয়শিল্পী বৃন্দ। ৭ জুলাই সন্ধ্যা সাতটায় এই প্রদর্শনী শুরু হয় স্থানীয়। বিভিন্ন বয়সের ও শ্রেণী পেশার প্রচুর দর্শক প্রদর্শনী অনুষ্ঠান উপভোগ করে।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রাবেয়া কদর ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠা সভাপতি নজরুল ইসলাম,
মীর মোশারফ হোসেন স্মৃতি সংসদের সভাপতি ও কবি সালাম তাসির, বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান মোল্লা,বিশ্বভরা প্রাণ রাজবাড়ী জেলা শাখার সভাপতি মোঃ আতাউর রহমান, রাজবাড়ী সাহিত্য পরিষদের আহ্বায়ক ও কবি খোকন মাহমুদ, কবি আলাউল হক বিশ্বাস,
কবি আশরাফ বাবু প্রমুখ। প্রদর্শনী চলা কালীন স্থানীয় অনেক অভিনীত শিল্পীবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। ছবিটির পরিচালক শ্রাবন চক্রবর্তী দীপুকে রাবেয়া কাদের ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে একটি সম্মাননা স্মারক উপহার প্রদান করা হয়।


ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নজরুল ইসলাম জানান,সাংস্কৃতিক জাগরন ৫২ থেকে ৭১। সমাজ সচেতনতা বৃদ্ধি, অন‍্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর শিক্ষা পেয়েছিল বাঙালি জাতি। যার ধারাবাহিকতায় মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। অন‍্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানোর ঐক্যের মাধ্যম এই সংস্কৃতি। সমাজের বিভিন্ন কুসংস্কার থেকে সমাজকে মুক্ত রাখতে। সুস্থ ও শান্তিপূর্ণ সমৃদ্ধির সমাজ গড়তে। সুস্থ্য সার্স্কৃতিক ধারা অব্যাহত রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মাঝেমধ্যেই শিক্ষা ও বিনোদনমূলক টেলিফিল্ম, নাটক বড় পর্দায় এমন প্রদর্শনীর তার ইচ্ছা আছে, বলে রাবেয়া কাদের ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বিশিষ্ট ব‍্যবসায়ী ও সমাজসেবক জনাব নজরুল ইসলাম আমাদেরকে জানান। আগামী প্রজন্মকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষার পাশাপাশি সংস্কৃতিকে জাগরণের প্রয়োজনের গুরুত্বের কথা তিনি উল্লেখ করেন।

Tag :

রাবেয়া কাদের ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে রামকান্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হলো টেলিফিল্ম কোকিল খোয়ারি।

প্রকাশিত : ১০:৫৪:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ জুলাই ২০২৩

স্টাফ রিপোর্টার 

রাবেয়া কাদের ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে রামকান্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হলো টেলিফিল্ম কোকিল খোয়ারি। গতকাল ৭ আগষ্ট সন্ধ্যা সাতটায় এই প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। প্রখ্যাত অভিনয়শিল্পী আজিজ মিসির
ও হুমায়রা হিমু সহ রাজবাড়ী স্থানীয় অনেক গুণী অভিনয়শিল্পী এই বিভিন্ন চরিত্রে টেলিফিল্মে অভিনয় করেন। টেলিফিল্মটির কাহিনী রচয়িতা কবি ইউসুফ বাসার আকাশ। ছবিটি পরিচালনায় করেন শ্রাবণ চক্রবর্তী দিপু। স্থানীয় অভিনয় শিল্পীরা হলেন সাবেক সিভিল সার্জন পারিজাত পাল,রাজবাড়ী শিল্পকলা একাডেমীর সভাপতি ও
সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট রাজবাড়ীর সভাপতি অসিম কুমার পাল,জেলা


কালচার কালচারাল অফিসার পার্থ
প্রতিম দাস, মীর মোশাররফ হোসেন স্মৃতি সংসদের সেক্রেটারি মোঃ রাজ্জাকুল আলম,ছবিটির পরিচালক, কাহিনীকার নিজে সহ অন্যান্য স্থানীয় অভিনয়শিল্পী বৃন্দ। ৭ জুলাই সন্ধ্যা সাতটায় এই প্রদর্শনী শুরু হয় স্থানীয়। বিভিন্ন বয়সের ও শ্রেণী পেশার প্রচুর দর্শক প্রদর্শনী অনুষ্ঠান উপভোগ করে।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রাবেয়া কদর ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠা সভাপতি নজরুল ইসলাম,
মীর মোশারফ হোসেন স্মৃতি সংসদের সভাপতি ও কবি সালাম তাসির, বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান মোল্লা,বিশ্বভরা প্রাণ রাজবাড়ী জেলা শাখার সভাপতি মোঃ আতাউর রহমান, রাজবাড়ী সাহিত্য পরিষদের আহ্বায়ক ও কবি খোকন মাহমুদ, কবি আলাউল হক বিশ্বাস,
কবি আশরাফ বাবু প্রমুখ। প্রদর্শনী চলা কালীন স্থানীয় অনেক অভিনীত শিল্পীবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। ছবিটির পরিচালক শ্রাবন চক্রবর্তী দীপুকে রাবেয়া কাদের ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে একটি সম্মাননা স্মারক উপহার প্রদান করা হয়।


ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নজরুল ইসলাম জানান,সাংস্কৃতিক জাগরন ৫২ থেকে ৭১। সমাজ সচেতনতা বৃদ্ধি, অন‍্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর শিক্ষা পেয়েছিল বাঙালি জাতি। যার ধারাবাহিকতায় মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। অন‍্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানোর ঐক্যের মাধ্যম এই সংস্কৃতি। সমাজের বিভিন্ন কুসংস্কার থেকে সমাজকে মুক্ত রাখতে। সুস্থ ও শান্তিপূর্ণ সমৃদ্ধির সমাজ গড়তে। সুস্থ্য সার্স্কৃতিক ধারা অব্যাহত রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মাঝেমধ্যেই শিক্ষা ও বিনোদনমূলক টেলিফিল্ম, নাটক বড় পর্দায় এমন প্রদর্শনীর তার ইচ্ছা আছে, বলে রাবেয়া কাদের ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বিশিষ্ট ব‍্যবসায়ী ও সমাজসেবক জনাব নজরুল ইসলাম আমাদেরকে জানান। আগামী প্রজন্মকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষার পাশাপাশি সংস্কৃতিকে জাগরণের প্রয়োজনের গুরুত্বের কথা তিনি উল্লেখ করেন।