রাজবাড়ী ০৪:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভাতিজার বাড়ি চাচির অনশন

রাকিবুজ্জামান রাকিব
স্টাফ রিপোর্টার

গোয়ালন্দে পরকীয়ার জেরে ভাতিজার বাড়িতে চাচির অনশন। ভাতিজার প্রেমে আসক্ত হয়ে তিন সন্তানের জননী ও ভাতিজা দুই সন্তানের জনক। স্বামীকে গোপনে তালাক দিয়ে স্বামীর ভাতিজার স্ত্রী অধিকার আদায়ের জন্য অনশন করে মোছা. সুমি আক্তার (৩৫) ঐ নারী ।

ভাতিজা মো. সাদ্দাম হোসেন দৌলতদিয়া ৮ নং ওয়ার্ডে জিতু শেখের পাড়া মো.শহীদ শেখের বড় ছেলে তিনি । বুধবার সন্ধ্যা ৭ ঘটিকায় সময় স্ত্রী দাবি আদায়ের জন্য ভাতিজার বাড়িতে অনশন শুরু করে এ নিয়ে স্থানীয়ভাবে নানা আলোচনার তৈরি হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,চাচা প্রবাসি মো.ইলিয়াস হোসেনের স্ত্রী তিনি। দীর্ঘ দিন ধরেই চাচি-ভাতিজার মধ্যে পরকীয়া সম্পর্কে জরিত। চাচা দীর্ঘ নয় বছর দেশে না আশার সুবাদে এই খারাপ সম্পর্কের সাথে জরিয়ে পরে এর আগে চাচির সাথে অসামাজিক কার্যকলাপে দায়ে একলক্ষ টাকা অর্থদন্ড দেয় ভাতিজা এবং (চাচি)মোছা.সুমি আক্তারের চরিত্র নিয়ে মুখ খুলেন এলাকাবাসী। এর আগে অনেক জনের সাথে কুকর্মের সময় এলাকাবাসীর হাতে ধরা খেয়েছেন তিনি। স্থানীয় ভাবে কিছু অর্থদন্ড করে বিষয় গুলো কে ধামা চাপা দিয়েছে। কিন্তু ভাতিজার সাথে অর্থদণ্ড হওয়ার পরে ও পরকীয়ার সম্পর্ক অব্যহত রয়েছে।

অনশনকারী (চাচি) মোছা.সুমি আক্তার বলেন, সে আমাকে বার বার কুপ্রস্তাব দিতে থাকে। আমি তাকে কোন পাত্তা দেই না। কিন্তু ভাতিজা দীর্ঘদিন ধরে আমার পিছু পিছু ঘোড়াতে মনের অজান্তেই ভাতিজার প্রেমের পরে যাই। আমাদের মধ্যে প্রায় নয় বছরের সম্পর্ক। আমাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বার বার শারীরিক সম্পর্ক করে । এই জন্যই আমি গত এক বছর যাবদ আমার স্বামী কে গোপনে তালাক দেই। কিন্তু আমার স্বামী প্রাবাসে থাকার কারনে বিষয় টি জানানো হয় নি। গত ২১ মার্চে ভাতিজা সাথে গোপনে দশ লক্ষ টাকা দেন মহরে বিবাহ সম্পন্ন হয়। কিন্তু সে আমাকে মাঝ পথে রেখে পালিয়ে যায়। তাই আমি আমার স্বামী র অধিকার আদায়ের জন্য আমি অনশন করিছি।

এই বিষয়ে অভিযুক্ত ভাতিজা সাথে কথা বলতে গেলে মুঠোফোনে(০১৭১৭৪১****) একাধিকবার চেষ্টা করলে সংযোগ পাওয়া সম্ভব হয়নি।অপরদিকে ঐ ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো.ফজলুল হক বলেন, আমি ঘটনা টি জেনেছি লোকমুখে কিন্তু ঘটনা স্থালে যেয়ে দেখ নাই।

Tag :

ভাতিজার বাড়ি চাচির অনশন

প্রকাশিত : ১০:৪৬:৫০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩

রাকিবুজ্জামান রাকিব
স্টাফ রিপোর্টার

গোয়ালন্দে পরকীয়ার জেরে ভাতিজার বাড়িতে চাচির অনশন। ভাতিজার প্রেমে আসক্ত হয়ে তিন সন্তানের জননী ও ভাতিজা দুই সন্তানের জনক। স্বামীকে গোপনে তালাক দিয়ে স্বামীর ভাতিজার স্ত্রী অধিকার আদায়ের জন্য অনশন করে মোছা. সুমি আক্তার (৩৫) ঐ নারী ।

ভাতিজা মো. সাদ্দাম হোসেন দৌলতদিয়া ৮ নং ওয়ার্ডে জিতু শেখের পাড়া মো.শহীদ শেখের বড় ছেলে তিনি । বুধবার সন্ধ্যা ৭ ঘটিকায় সময় স্ত্রী দাবি আদায়ের জন্য ভাতিজার বাড়িতে অনশন শুরু করে এ নিয়ে স্থানীয়ভাবে নানা আলোচনার তৈরি হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,চাচা প্রবাসি মো.ইলিয়াস হোসেনের স্ত্রী তিনি। দীর্ঘ দিন ধরেই চাচি-ভাতিজার মধ্যে পরকীয়া সম্পর্কে জরিত। চাচা দীর্ঘ নয় বছর দেশে না আশার সুবাদে এই খারাপ সম্পর্কের সাথে জরিয়ে পরে এর আগে চাচির সাথে অসামাজিক কার্যকলাপে দায়ে একলক্ষ টাকা অর্থদন্ড দেয় ভাতিজা এবং (চাচি)মোছা.সুমি আক্তারের চরিত্র নিয়ে মুখ খুলেন এলাকাবাসী। এর আগে অনেক জনের সাথে কুকর্মের সময় এলাকাবাসীর হাতে ধরা খেয়েছেন তিনি। স্থানীয় ভাবে কিছু অর্থদন্ড করে বিষয় গুলো কে ধামা চাপা দিয়েছে। কিন্তু ভাতিজার সাথে অর্থদণ্ড হওয়ার পরে ও পরকীয়ার সম্পর্ক অব্যহত রয়েছে।

অনশনকারী (চাচি) মোছা.সুমি আক্তার বলেন, সে আমাকে বার বার কুপ্রস্তাব দিতে থাকে। আমি তাকে কোন পাত্তা দেই না। কিন্তু ভাতিজা দীর্ঘদিন ধরে আমার পিছু পিছু ঘোড়াতে মনের অজান্তেই ভাতিজার প্রেমের পরে যাই। আমাদের মধ্যে প্রায় নয় বছরের সম্পর্ক। আমাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বার বার শারীরিক সম্পর্ক করে । এই জন্যই আমি গত এক বছর যাবদ আমার স্বামী কে গোপনে তালাক দেই। কিন্তু আমার স্বামী প্রাবাসে থাকার কারনে বিষয় টি জানানো হয় নি। গত ২১ মার্চে ভাতিজা সাথে গোপনে দশ লক্ষ টাকা দেন মহরে বিবাহ সম্পন্ন হয়। কিন্তু সে আমাকে মাঝ পথে রেখে পালিয়ে যায়। তাই আমি আমার স্বামী র অধিকার আদায়ের জন্য আমি অনশন করিছি।

এই বিষয়ে অভিযুক্ত ভাতিজা সাথে কথা বলতে গেলে মুঠোফোনে(০১৭১৭৪১****) একাধিকবার চেষ্টা করলে সংযোগ পাওয়া সম্ভব হয়নি।অপরদিকে ঐ ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো.ফজলুল হক বলেন, আমি ঘটনা টি জেনেছি লোকমুখে কিন্তু ঘটনা স্থালে যেয়ে দেখ নাই।