
গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী)প্রতিনিধি।
উপজেলা নির্বাহি অফিসারের (ইউএনও) এর চেয়ারে বসে ১ ঘন্টার জন্য প্রতীকী ইউএনও হয়েছে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার বীরমুক্তিযোদ্ধা ফকির আবদুল জব্বার গার্লস হাইস্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্রী ফারজানা আক্তার। সে এনসিটিএফ গোয়ালন্দ দৌলতদিয়া শাখার সহসভাপতি।
আজ মঙ্গলবার (১ নভেম্বর ) সকাল এগারোটা থেকে বারোটা পর্যন্ত প্রতিকি দায়িত্ব পালন করেন ওই ছাত্রী। গত কন্যা শিশু দিবস উপলক্ষে নারী ক্ষমতায়নের জন্য বেসরকারী সংস্থা প্লান ইন্টারন্যাশনাল ও ন্যাশনাল চিল্ড্রেন টান্সফোর্স (এনসিটিএফ) উদ্যোগ এ কার্যক্রম শুরু হয় ।

গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে ১ ঘন্টার জন্য প্রতীকী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে ওই স্কুল ছাত্রী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেনের কাছ থেকে দায়িত্ব বুঝে নেন।
এ সময় কন্যা শিশু দিবস উপলক্ষে পরে প্রতিকী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং, নারী নির্যাতন ও নিপীড়ন সহ নারী সহিংসতা রোধে আলোচনা করা হয় এবং প্রতীকি দায়িত্ব পাওয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওই স্কুল ছাত্রী সুপারিশ সমূহ আমলে নেয়ার আশ্বাস দেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন।

প্রতীকী নির্বাহী কর্মকর্তা হওয়া স্কুল ছাত্রী ফারজানা আক্তার জানান, আমি নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে এবং নারী বান্ধব উপজেলা হিসাবে গড়ে তুলবো এবং নারীর উন্নয়নে কাজ করবো। এবং আজকের এই অনুপ্রেরণা থেকে আমার জীবনের লক্ষ্য হিসাবে ভবিষ্যতে সরকারি বড় কর্মকর্তা হওয়ার প্রত্যয়ে এগিয়ে যাবো।
উপজেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন জানান,‘নারীর অবদান এখন দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে। আজকের তরুন প্রজন্ম ও নারীরাই একদিন দেশের উন্নয়নে কাজ করবে। এছাড়া প্রতিকি অনুষ্ঠান হলেও একজন ছাত্র সরকারি চাকরি ও সরকারি চাকরিজিবী হিসাবে সরকারকে প্রতিনিধিত্ব করার একটা দায়িত্বশীল জায়গায় চেয়ারে বসার যে মানসিকতা ও অনুপ্রেরণা আমি আশা করি এখানে যেসমস্ত ছাত্র ছাত্রী আছে তাদের মধ্যে এই মানসিকতা তৈরি হবে। এবং এই ধরনের আয়োজন অবশ্যই ভালো। ছাত্র ছাত্রীদের সাথে সরকারের যে দায়িত্বশীল জায়গার যে মতবিনিময় এবং আমাদের কাজ দেখে ছোট বেলা থেকেই তাদের মধ্যে সেই দায়িত্বশীল জায়গায় কাজ করার ক্ষেত্রে এটা অনুপ্রেরণা হিসাবে কাজ করবে।
উপজেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন জানান,‘নারীর অবদান এখন দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে। আজকের তরুন প্রজন্ম ও নারীরাই একদিন দেশের উন্নয়নে কাজ করবে। এছাড়া প্রতিকি অনুষ্ঠান হলেও একজন ছাত্র সরকারি চাকরি ও সরকারি চাকরিজিবী হিসাবে সরকারকে প্রতিনিধিত্ব করার একটা দায়িত্বশীল জায়গায় চেয়ারে বসার যে মানসিকতা ও অনুপ্রেরণা আমি আশা করি এখানে যেসমস্ত ছাত্র ছাত্রী আছে তাদের মধ্যে এই মানসিকতা তৈরি হবে। এবং এই ধরনের আয়োজন অবশ্যই ভালো। ছাত্র ছাত্রীদের সাথে সরকারের যে দায়িত্বশীল জায়গার যে মতবিনিময় এবং আমাদের কাজ দেখে ছোট বেলা থেকেই তাদের মধ্যে সেই দায়িত্বশীল জায়গায় কাজ করার ক্ষেত্রে এটা অনুপ্রেরণা হিসাবে কাজ করবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কেকেএস প্রদীপ প্রকল্পের কর্মকর্তা রুমা খাতুন, কেকেএস কর্মী মন্জুরুল ইসলাম, প্লান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ ওয়াইমুভ প্রকল্প কর্মকর্তা পথিক পাল প্রমুখ।