রাজবাড়ী ০৫:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সবুজ হত্যা মামলায় আসামি যুবরাজের স্বীকারোক্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

রাজবাড়ী সদর উপজেলায় ছাত্রলীগ নেতা শেখ সুমন সবুজ (২৮) হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার আজিজুল ইসলাম যুবরাজ আদালতে হত্যার সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। 

গতকাল আদালতে তিনি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। যুবরাজ রাজবাড়ী সদর উপজেলার হাউলি জয়পুর এলাকার মো. আলমগীর হোসেনের ছেলে। বুধবার তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। 


এর আগে সবুজ হত্যা মামলায় গোলাম মোস্তফা শেখ নামে অপর এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। 

রাজবাড়ী জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান খান জানান, পূর্ব শত্রুতা ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার এবং ঈদকে সামনে রেখে নৌকার ব্যবসার ভাগাভাগির জন্য এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।  

গত ২৩ এপ্রিল রাত সাড়ে ১০টার দিকে সদর উপজেলার বরাট ইউনিয়নের উড়াকান্দা গ্রামের শামসুল আলম শেখের ছেলে বরাট ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি ও সদর উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শেখ সুমন সবুজকে তার বাড়িতে ঘরের মধ্যে গুলি করে ৩০-৩৫ জনের একটি দল। ওই দিনই রাত সাড়ে ১২টার দিকে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সবুজ মারা যান। নিহত সবুজের বন্ধু সজীব গুলিবিদ্ধ হয়ে ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। 

Tag :

সবুজ হত্যা মামলায় আসামি যুবরাজের স্বীকারোক্তি

প্রকাশিত : ০১:৩৩:১০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

রাজবাড়ী সদর উপজেলায় ছাত্রলীগ নেতা শেখ সুমন সবুজ (২৮) হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার আজিজুল ইসলাম যুবরাজ আদালতে হত্যার সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। 

গতকাল আদালতে তিনি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। যুবরাজ রাজবাড়ী সদর উপজেলার হাউলি জয়পুর এলাকার মো. আলমগীর হোসেনের ছেলে। বুধবার তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। 


এর আগে সবুজ হত্যা মামলায় গোলাম মোস্তফা শেখ নামে অপর এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। 

রাজবাড়ী জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান খান জানান, পূর্ব শত্রুতা ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার এবং ঈদকে সামনে রেখে নৌকার ব্যবসার ভাগাভাগির জন্য এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।  

গত ২৩ এপ্রিল রাত সাড়ে ১০টার দিকে সদর উপজেলার বরাট ইউনিয়নের উড়াকান্দা গ্রামের শামসুল আলম শেখের ছেলে বরাট ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি ও সদর উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শেখ সুমন সবুজকে তার বাড়িতে ঘরের মধ্যে গুলি করে ৩০-৩৫ জনের একটি দল। ওই দিনই রাত সাড়ে ১২টার দিকে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সবুজ মারা যান। নিহত সবুজের বন্ধু সজীব গুলিবিদ্ধ হয়ে ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।