রাজবাড়ী ০৪:০০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
রাজবাড়ীতে অগ্নিযুগের বিপ্লবী ব্রিটিশ বিরোধী সংগ্রামী,মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক,কমরেড আশু ভরদ্বাজের ৩২ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত রাজবাড়ী বালিয়াকান্দিতে বজ্রপাতে এক কৃষকের মৃত্যু রাজবাড়ীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা মামলায় আ. লীগের ১০ নেতা কারাগারে রাজবাড়ীতে বর্ণাঢ্য পহেলা বৈশাখ উদযাপিত। বৈশাখী মেলা ( মারিয়া শাইরি) বালিয়াকান্দিতে কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে পাট বীজ ও সার বিতরণ  রাজবাড়ীতে আ. লীগের ১৯ নেতাকর্মী কারাগারে নবাবপুর ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের উদ্যোগে জনসভা অনুষ্ঠিত রাজবাড়ীতে পেয়াজ চাষ ও চাষিদের নিয়ে মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত রাজবাড়ীতে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন উপলক্ষ্যে সভা অনুষ্ঠিত।

কবিতা- শিশুর নিষ্পাপ মুখ

লেখক মোঃ আতাউর রহমান

লোভের আগুনে পুড়ে অঙ্গার মানুষ, মানবতা।
শিশুর কোমল শরীর পুড়ে বারুদের বিস্ফোরণে।
কচি মুখের কান্না পৌছেনা
বীভৎস দানবের কানে।
মৃত আর আহত শিশুর নিষ্পাপ  মুখ, সভ্যতার করে উপহাস,দেয় ধিক্কার।
আতঙ্কে নির্বিকার কোটি মানুষ
কাঁপেনা,                          থামেনা অশুর তান্ডব।
বোমার আঘাতে রক্ত ঝরে,ভেঙে পড়ে স্বপ্ন বসত।
নরকের আগুনের ঘি ঢালে,মুখোশি দানব,              সভ্যতার আড়ালে ফিরে আসে হিটলারের পেতাত্মা!
বর্বরতার উল্লাসে আষ্ফালনে চলে,আতঙ্কিত করার পৈশাচিকতা।
প্রতিবাদ চলে কোটি জনতার কণ্ঠে ঘৃণার বিস্ফারিত স্লোগান।
মুক্তির আকাঙ্খায় বুকের রক্ত ঢালে।                             সময়ের রক্ত আখরে লেখা হয় বর্বরতার ইতিহাস।
একদিন সব সহানুভূতি উড়ে,ঘৃণার আগুনে পুড়ে নিঃশ্বেস হবে তুমি।            ধবংস হবে তোমার দম্ভের প্রাসাদ।
অন্যকে পোড়াতে জ্বালালে যে আগুন ফিরে পাবে তার শত গুণ।                                    যুদ্ধ নয়,শান্তি চায়,কোটি প্রাণ!                               শান্তির পায়ড়া উড়ানোর উৎসব কর, রুদ্ধ করে অশুর উত্থান।মানুষে মানুষের ভালোবাসায়, হাসুক ধরণী উদ‍্যান  (ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা পক্ষে, ফিলিস্তিনিদের উপর বর্বরতার প্রেক্ষিতে লেখাটি)

Tag :
About Author Information

রাজবাড়ীতে অগ্নিযুগের বিপ্লবী ব্রিটিশ বিরোধী সংগ্রামী,মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক,কমরেড আশু ভরদ্বাজের ৩২ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

কবিতা- শিশুর নিষ্পাপ মুখ

প্রকাশিত : ০৭:১৯:১৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ অক্টোবর ২০২৩

লেখক মোঃ আতাউর রহমান

লোভের আগুনে পুড়ে অঙ্গার মানুষ, মানবতা।
শিশুর কোমল শরীর পুড়ে বারুদের বিস্ফোরণে।
কচি মুখের কান্না পৌছেনা
বীভৎস দানবের কানে।
মৃত আর আহত শিশুর নিষ্পাপ  মুখ, সভ্যতার করে উপহাস,দেয় ধিক্কার।
আতঙ্কে নির্বিকার কোটি মানুষ
কাঁপেনা,                          থামেনা অশুর তান্ডব।
বোমার আঘাতে রক্ত ঝরে,ভেঙে পড়ে স্বপ্ন বসত।
নরকের আগুনের ঘি ঢালে,মুখোশি দানব,              সভ্যতার আড়ালে ফিরে আসে হিটলারের পেতাত্মা!
বর্বরতার উল্লাসে আষ্ফালনে চলে,আতঙ্কিত করার পৈশাচিকতা।
প্রতিবাদ চলে কোটি জনতার কণ্ঠে ঘৃণার বিস্ফারিত স্লোগান।
মুক্তির আকাঙ্খায় বুকের রক্ত ঢালে।                             সময়ের রক্ত আখরে লেখা হয় বর্বরতার ইতিহাস।
একদিন সব সহানুভূতি উড়ে,ঘৃণার আগুনে পুড়ে নিঃশ্বেস হবে তুমি।            ধবংস হবে তোমার দম্ভের প্রাসাদ।
অন্যকে পোড়াতে জ্বালালে যে আগুন ফিরে পাবে তার শত গুণ।                                    যুদ্ধ নয়,শান্তি চায়,কোটি প্রাণ!                               শান্তির পায়ড়া উড়ানোর উৎসব কর, রুদ্ধ করে অশুর উত্থান।মানুষে মানুষের ভালোবাসায়, হাসুক ধরণী উদ‍্যান  (ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা পক্ষে, ফিলিস্তিনিদের উপর বর্বরতার প্রেক্ষিতে লেখাটি)