রাজবাড়ী ০৭:৩৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খানখানাপুর হযরত আয়েশা সিদ্দিকীয়া (রাঃ) মহিলা মাদ্রাসার ৫ মাসে আসা ৩০ লক্ষাধিক অনুদানের টাকা আত্মসাৎ!

ধারাবাহিক পর্বের দ্বিতীয় পর্ব!

বিধান কুমার বিশ্বাস রাজবাড়ী!

রাজবাড়ী জেলার সদর উপজেলার খানখানাপুর ডিক্রির চর চাঁদপুর সামের মোর হযরত আয়েশা সিদ্দিকীয়া (রাঃ) মহিলা মাদ্রাসার ৫ মাসে প্রাপ্ত অনুদানের প্রায় ৩০ লক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগ উঠেছে!

সরেজমিনে অনুসন্ধানে উঠে আসে, অনিয়ম দূর্ণীতি, স্বেচ্ছাচারীতা সহ অনুদানের আসা অর্থ আত্মসাৎ সহ অব্যবস্থাপনায় পরিচালিত মাদ্রাসাটির পরিচালক আনোয়ার হোসেনের তড়িঘড়ি করে স্ব-পক্ষের মদত দাতাদের নিয়ে কমিটি করে মহা হরিলুটের মাধ্যমে উক্ত অনুদানের অর্থ নাকসা ডুবিয়ে খাওয়া ও ভাগবাটোয়ারার মত ঘটনা।

অনুসন্ধানে আরো তথ্য উপাত্ত পর্যালোচনা করে দেখা যায়, সময় টেলিভিশনের রাজবাড়ী জেলা প্রতিনিধি আশিকুর রহমানের মাধ্যমে ধর্মীয় আবেগ ও অনুভূতিকে পূঁজি করে ” খেয়ে না খেয়ে দিন যাচ্ছে ২৫ জন এতিম বোনের ” হেডিং এ ভিডিও কন্টেইন তৈরী করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছাড়েন। তখন সেই ভিডিও ব্যাপক আকারে সাড়া জাগিয়ে তুলে। দেশ বিদেশের অবস্থানরত ধর্মপ্রাণ ব্যক্তিগণ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। উক্ত অনুদানের টাকা আত্মসাৎ সহ কজ্বি ডুবিয়ে খেয়ে মাদ্রাসার পরিচালনা ও প্রাতিষ্ঠানিক ব্যায় হিসেবে বৈধ খরচ হিসেবে দেখাতে, বিনা কারণে পূর্বের কমিটিকে বাতিল করে নতুন করে ৩০শে ডিসেম্বর-২০২৩ তারিখ রাতে তড়িঘড়ির মাধ্যমে তৈরি করা হয় দূর্ণীতির আশ্রয়ের সেল্টার কমিটি। উক্ত কমিটিদের দিয়ে রেজুলেশন ও আয় ব্যায় বা খরচ বিবরণীতে সম্পূর্ণ অসত্য বা নয় ছয় তথ্য সম্বলিত করে প্রবাদ বাক্যের “শাক দিয়ে মাছ ঢাকা’র” ন্যায়;- অভিযোগের বিষয়বস্তু ধামাচাপা দিতে মরিয়া হয়ে উঠেন অভিযুক্ত আনোয়ার হুজুর!

আরও তথ্য উপাত্ত পর্যালোচনার মাধ্যমে দেখা যায়, হুজুরের পার্সোনাল ০১৭২০****৫২ বিকাশ নাম্বারের স্টেটমেন্ট পর্যালোচনা করে দেখা যায় পহেলা আগস্ট থেকে ৩১ শে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৪০ বার সেন্ড মানিতে ৪ লক্ষ ৮০ হাজার ৫ শত ৮০ টাকা, ৫৬ বার ক্যাশ আউটে ৪ লক্ষ ৭৫ হাজার ১ শত ৪১ টাকা, ১৩৩ বার ফ্লেক্সিলডে ৬ হাজার ৯ শত ৯৯ টাকা, বিকাশের টাকা উত্তলন চার্জ ৯ হাজার ৯ শত ৫৩ টাকা, ২ বার পেমেন্টে ৭২ হাজার টাকা, কাস্টমার ডিরেক্ট প্রে ৪ বারে ৪ লক্ষ টাকা সহ মোট ১৪ লক্ষ ৪৪ হাজার ৭ শত ১০ টাকা অনুদানের অর্থ আসে। যার মধ্যে ৫৪ হাজার ৮ শত ৩৩ টাকা . ৬২ পয়সা রেমিট্যান্স রিসিভ ইনক্লুডিং গভট. ইনসেন্টিভ লিপিবদ্ধ রয়েছে। অন্যদিকে হুজুরের দ্বিতীয় ০১৩২৭****১৯ বিকাশ নাম্বারের স্টেটমেন্ট পর্যালোচনা করে দেখা যায় ২৪ শে সেপ্টেম্বর-২৩ হতে ১০ই জানুয়ারী-২৪ পর্যন্ত ৪৭ বার সেন্ড মানি, ৩৫ বার ক্যাশ আউট, ৩২ বার ফ্লাক্সিলোড, ও ৫ হাজার ৯ শত ৯১ টাকা – টাকা উত্তলনের খরচ সহ মোট ৬ লক্ষ ১৬ হাজার ৫ শত ৫৮ টাকা অনুদান আসে।
আবার খানখানাপুর জনতা ব্যাংক পিএলসি. শাখার ০১০০******৭০১ নং একাউন্টের ২৫ শে সেপ্টেম্বর -২৩ হতে ১১ ই জানুয়ারি-২৪ পর্যন্ত স্টেটমেন্ট পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ৬ লক্ষ ৫০ হাজার ৪ শত ৬৫ টাকা অনুদান আসে। ৩ টি স্টেটমেন্ট অনুসারে সর্বমোট ২৭ লক্ষ ১১ হাজার ৭ শত ৩৩ টাকা অনুদানের প্রমাণ পাওয়া যায়।

আরও জানাযায়, নগদ অনুদান ২ লক্ষাধিক টাকা সহ আরেকটি নগদ একাউন্টে মিলে আনুমানিক প্রায় ৪ লক্ষাধিক টাকা এসেছে। কিন্তু, প্রথমে ০১৭২০****৫২ নং বিকাশ একাউন্টের ১৪ লক্ষ ৬ হাজার ৭ শত ১০ টাকা ও ব্যাংকে ২ লক্ষ ৭০ হাজার টাকার মধ্যে আয় ব্যায় সহ ব্যাংকে ৩ লক্ষ ২৩ হাজার ৭ শত ২৮ টাকা ব্যালেন্স আছে হিসেবে দেখান তড়িঘড়ি কমিটি। বড়ো অংকের টাকা সল্প অংকে সমাধান করেছেন মর্মে টাকার রোয়া খসিয়ে খেতে গোঁফে তেল দিয়ে বসেন কমিটি। প্রথমে ৩৫ হাজার টাকা নগদ গ্রহণের মাধ্যমে হিসাব নিকাশ করে দুর্নীতির আশ্রয়ের শেল্টার কমিটি কাগজপত্র মনগড়া হিসাব ও নয়ছয়ে ঠিক করেন। পরবর্তী কমিটি পুনরায় ৫০ হাজার টাকা দাবী করা ও মোটা অংকের অনুদান সামান্য অংকের হিসাবে সমাধানের গোমর ফাঁস হলে সভাপতি আজাহার আলী শেখ, কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ আল মামুন লিটন, কোষাধ্যক্ষ মোঃ কামাল শেখসহ কমিটি অর্থলেনদেনর বিষয়ে প্রথমে অস্বীকারসহ কমিটি থেকে সরে যেতে পায়তারা করছেন মর্মে জানাযায়!

এই অনুদানের অর্থ আত্মসাৎ এর বিষয়ে স্থানীয় সচেতন মহলে আলোচনা সহ রাজবাড়ী জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শিক্ষা ও আইসিটি, এসি ল্যান্ড সদর রাজবাড়ী ও ইসলামিক ফাউণ্ডেশন রাজবাড়ী বরাবর মেইলে ও লিখিত আকারে অভিযোগ দায়ের হয়। মাদ্রাসার অনুদানের টাকা আত্মসাৎ ও অনিয়মের বিষয়ে স্থানীয় বারেক শেখ ও মজিদ শেখ ২৪ শে ডিসেম্বর-২৩ এলাকাবাসীর পক্ষে বাদী হয়ে অভিযোগ করেন উল্লেখিত মহলে। যা – পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের অভিযোগের স্মারক নং-৫৭২ (পি)।

এবিষয়ে অভিযুক্ত আনোয়ার হোসেন বলেন, আমি সাংবাদিক আশিকুর রহমানে মাধ্যমে একটি ভিডিও প্রকাশ করি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সেই ভিডিও দেখার পর দেশ বিদেশ থেকে আসা অনুদানের টাকা দিয়ে মাদ্রাসার বিল্ডিং ও দুবছর মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসিক খরচ হয়েছে। অবশিষ্ট অর্থ দিয়ে যতদিন চলে ততদিন আমরা মাদ্রাসা চালাবো। আমি কোন দূর্ণীতি করি নাই। (কমিটির বিস্তারিত অনিয়ম ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভুমিকা ও প্রশাসনের পদক্ষেপের বিষয় বস্তু নিয়ে দেখা হবে পরবর্তী সংখ্যায়!)

Tag :

খানখানাপুর হযরত আয়েশা সিদ্দিকীয়া (রাঃ) মহিলা মাদ্রাসার ৫ মাসে আসা ৩০ লক্ষাধিক অনুদানের টাকা আত্মসাৎ!

প্রকাশিত : ০৭:০৫:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

ধারাবাহিক পর্বের দ্বিতীয় পর্ব!

বিধান কুমার বিশ্বাস রাজবাড়ী!

রাজবাড়ী জেলার সদর উপজেলার খানখানাপুর ডিক্রির চর চাঁদপুর সামের মোর হযরত আয়েশা সিদ্দিকীয়া (রাঃ) মহিলা মাদ্রাসার ৫ মাসে প্রাপ্ত অনুদানের প্রায় ৩০ লক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগ উঠেছে!

সরেজমিনে অনুসন্ধানে উঠে আসে, অনিয়ম দূর্ণীতি, স্বেচ্ছাচারীতা সহ অনুদানের আসা অর্থ আত্মসাৎ সহ অব্যবস্থাপনায় পরিচালিত মাদ্রাসাটির পরিচালক আনোয়ার হোসেনের তড়িঘড়ি করে স্ব-পক্ষের মদত দাতাদের নিয়ে কমিটি করে মহা হরিলুটের মাধ্যমে উক্ত অনুদানের অর্থ নাকসা ডুবিয়ে খাওয়া ও ভাগবাটোয়ারার মত ঘটনা।

অনুসন্ধানে আরো তথ্য উপাত্ত পর্যালোচনা করে দেখা যায়, সময় টেলিভিশনের রাজবাড়ী জেলা প্রতিনিধি আশিকুর রহমানের মাধ্যমে ধর্মীয় আবেগ ও অনুভূতিকে পূঁজি করে ” খেয়ে না খেয়ে দিন যাচ্ছে ২৫ জন এতিম বোনের ” হেডিং এ ভিডিও কন্টেইন তৈরী করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছাড়েন। তখন সেই ভিডিও ব্যাপক আকারে সাড়া জাগিয়ে তুলে। দেশ বিদেশের অবস্থানরত ধর্মপ্রাণ ব্যক্তিগণ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। উক্ত অনুদানের টাকা আত্মসাৎ সহ কজ্বি ডুবিয়ে খেয়ে মাদ্রাসার পরিচালনা ও প্রাতিষ্ঠানিক ব্যায় হিসেবে বৈধ খরচ হিসেবে দেখাতে, বিনা কারণে পূর্বের কমিটিকে বাতিল করে নতুন করে ৩০শে ডিসেম্বর-২০২৩ তারিখ রাতে তড়িঘড়ির মাধ্যমে তৈরি করা হয় দূর্ণীতির আশ্রয়ের সেল্টার কমিটি। উক্ত কমিটিদের দিয়ে রেজুলেশন ও আয় ব্যায় বা খরচ বিবরণীতে সম্পূর্ণ অসত্য বা নয় ছয় তথ্য সম্বলিত করে প্রবাদ বাক্যের “শাক দিয়ে মাছ ঢাকা’র” ন্যায়;- অভিযোগের বিষয়বস্তু ধামাচাপা দিতে মরিয়া হয়ে উঠেন অভিযুক্ত আনোয়ার হুজুর!

আরও তথ্য উপাত্ত পর্যালোচনার মাধ্যমে দেখা যায়, হুজুরের পার্সোনাল ০১৭২০****৫২ বিকাশ নাম্বারের স্টেটমেন্ট পর্যালোচনা করে দেখা যায় পহেলা আগস্ট থেকে ৩১ শে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৪০ বার সেন্ড মানিতে ৪ লক্ষ ৮০ হাজার ৫ শত ৮০ টাকা, ৫৬ বার ক্যাশ আউটে ৪ লক্ষ ৭৫ হাজার ১ শত ৪১ টাকা, ১৩৩ বার ফ্লেক্সিলডে ৬ হাজার ৯ শত ৯৯ টাকা, বিকাশের টাকা উত্তলন চার্জ ৯ হাজার ৯ শত ৫৩ টাকা, ২ বার পেমেন্টে ৭২ হাজার টাকা, কাস্টমার ডিরেক্ট প্রে ৪ বারে ৪ লক্ষ টাকা সহ মোট ১৪ লক্ষ ৪৪ হাজার ৭ শত ১০ টাকা অনুদানের অর্থ আসে। যার মধ্যে ৫৪ হাজার ৮ শত ৩৩ টাকা . ৬২ পয়সা রেমিট্যান্স রিসিভ ইনক্লুডিং গভট. ইনসেন্টিভ লিপিবদ্ধ রয়েছে। অন্যদিকে হুজুরের দ্বিতীয় ০১৩২৭****১৯ বিকাশ নাম্বারের স্টেটমেন্ট পর্যালোচনা করে দেখা যায় ২৪ শে সেপ্টেম্বর-২৩ হতে ১০ই জানুয়ারী-২৪ পর্যন্ত ৪৭ বার সেন্ড মানি, ৩৫ বার ক্যাশ আউট, ৩২ বার ফ্লাক্সিলোড, ও ৫ হাজার ৯ শত ৯১ টাকা – টাকা উত্তলনের খরচ সহ মোট ৬ লক্ষ ১৬ হাজার ৫ শত ৫৮ টাকা অনুদান আসে।
আবার খানখানাপুর জনতা ব্যাংক পিএলসি. শাখার ০১০০******৭০১ নং একাউন্টের ২৫ শে সেপ্টেম্বর -২৩ হতে ১১ ই জানুয়ারি-২৪ পর্যন্ত স্টেটমেন্ট পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ৬ লক্ষ ৫০ হাজার ৪ শত ৬৫ টাকা অনুদান আসে। ৩ টি স্টেটমেন্ট অনুসারে সর্বমোট ২৭ লক্ষ ১১ হাজার ৭ শত ৩৩ টাকা অনুদানের প্রমাণ পাওয়া যায়।

আরও জানাযায়, নগদ অনুদান ২ লক্ষাধিক টাকা সহ আরেকটি নগদ একাউন্টে মিলে আনুমানিক প্রায় ৪ লক্ষাধিক টাকা এসেছে। কিন্তু, প্রথমে ০১৭২০****৫২ নং বিকাশ একাউন্টের ১৪ লক্ষ ৬ হাজার ৭ শত ১০ টাকা ও ব্যাংকে ২ লক্ষ ৭০ হাজার টাকার মধ্যে আয় ব্যায় সহ ব্যাংকে ৩ লক্ষ ২৩ হাজার ৭ শত ২৮ টাকা ব্যালেন্স আছে হিসেবে দেখান তড়িঘড়ি কমিটি। বড়ো অংকের টাকা সল্প অংকে সমাধান করেছেন মর্মে টাকার রোয়া খসিয়ে খেতে গোঁফে তেল দিয়ে বসেন কমিটি। প্রথমে ৩৫ হাজার টাকা নগদ গ্রহণের মাধ্যমে হিসাব নিকাশ করে দুর্নীতির আশ্রয়ের শেল্টার কমিটি কাগজপত্র মনগড়া হিসাব ও নয়ছয়ে ঠিক করেন। পরবর্তী কমিটি পুনরায় ৫০ হাজার টাকা দাবী করা ও মোটা অংকের অনুদান সামান্য অংকের হিসাবে সমাধানের গোমর ফাঁস হলে সভাপতি আজাহার আলী শেখ, কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ আল মামুন লিটন, কোষাধ্যক্ষ মোঃ কামাল শেখসহ কমিটি অর্থলেনদেনর বিষয়ে প্রথমে অস্বীকারসহ কমিটি থেকে সরে যেতে পায়তারা করছেন মর্মে জানাযায়!

এই অনুদানের অর্থ আত্মসাৎ এর বিষয়ে স্থানীয় সচেতন মহলে আলোচনা সহ রাজবাড়ী জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শিক্ষা ও আইসিটি, এসি ল্যান্ড সদর রাজবাড়ী ও ইসলামিক ফাউণ্ডেশন রাজবাড়ী বরাবর মেইলে ও লিখিত আকারে অভিযোগ দায়ের হয়। মাদ্রাসার অনুদানের টাকা আত্মসাৎ ও অনিয়মের বিষয়ে স্থানীয় বারেক শেখ ও মজিদ শেখ ২৪ শে ডিসেম্বর-২৩ এলাকাবাসীর পক্ষে বাদী হয়ে অভিযোগ করেন উল্লেখিত মহলে। যা – পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের অভিযোগের স্মারক নং-৫৭২ (পি)।

এবিষয়ে অভিযুক্ত আনোয়ার হোসেন বলেন, আমি সাংবাদিক আশিকুর রহমানে মাধ্যমে একটি ভিডিও প্রকাশ করি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সেই ভিডিও দেখার পর দেশ বিদেশ থেকে আসা অনুদানের টাকা দিয়ে মাদ্রাসার বিল্ডিং ও দুবছর মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসিক খরচ হয়েছে। অবশিষ্ট অর্থ দিয়ে যতদিন চলে ততদিন আমরা মাদ্রাসা চালাবো। আমি কোন দূর্ণীতি করি নাই। (কমিটির বিস্তারিত অনিয়ম ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভুমিকা ও প্রশাসনের পদক্ষেপের বিষয় বস্তু নিয়ে দেখা হবে পরবর্তী সংখ্যায়!)